লক ডাউন চলছে। বন্ধ রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও। কিন্ত থেমে নেই শিক্ষা কার্যক্রম। শিক্ষা বান্ধন শিক্ষকেরা চালিয়ে যাচ্ছে অন লাইন ক্লাস। কেউ জুমে, কেউ হোয়াটস এপে,কেউ ফেইসবুক গ্রুপে,কেউবা ফেইসবুক পেইজে। এই সকল ক্লাসকে শিক্ষক বাতায়ন নিচ্ছে তার বাতায়নে। শিক্ষকেরা তাদের নেয়া অন লাইন ক্লাস শেয়ার দিচ্ছেন তাদের স্ব স্ব প্রোফাইলে অন লাইন ক্লাস হিসেবে। শিক্ষক বাতায়নও এই হিসেব রাখছে খুবই নিরুপুন ভাবে। তালিকা প্রকাশ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। প্রকাশ করছে ৬৪ টি জেলা ভিত্তিক টপ টেন তালিকা। এমনকি জাতীয় তালিকাও প্রকাশ করছেন অত্যন্ত সফলতার সাথে।
আজ ৪ মে পর্যন্ত সাত দিনের হিসেব অনুযায়ী তথ্যে দেখা যায় রাউজান উপজেলার চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক মোঃ নেয়ামত উল্লাহ ৬৯ টি ক্লাস নিয়ে ২য় অবস্থানে রয়েছেন।একই প্রতিষ্ঠানের মোহাম্মদ নাঈম উদ্দিন আকবর ৬০টি ক্লাস নিয়ে রয়েছেন চতুর্থ অবস্থানে।কোয়েপাড়া উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ২ জন শিক্ষিকা রুম্পী চৌধুরী ও শিবানী চক্রবর্তীও ৬০টি করে ক্লাস নিয়ে রয়েছেন যৌথভাবে চতুর্থ অবস্থানে। মহামুনি এংলো-পালি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষিকা নাসরিন আকতার। ৫৯টি ক্লাস নিয়ে রয়েছেন পঞ্চম অবস্থানে।।অর্থাৎ জাতীয় পর্যায়ের টপ টেন এর পাঁচ জনই রাউজান উপজেলার।
অপরদিকে চট্টগ্রাম জেলার টপ টেন এর মধ্যে দশ জনই রাউজান উপজেলার। এখানে রয়েছে কোয়েপাড়া উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের তিন জন যথাক্রমে রুম্পী চৌধুরী , শিবানী চক্রবর্তী ও সোমা কানুনগো,চুয়েট স্কুল এন্ড কলেজের দুই জন মোঃ নেয়ামত উল্লাহ ও মোহাম্মদ নাঈম উদ্দিন আকবর,মহামুনি এংলো-পালি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন সহকারি প্রধান শিক্ষিকা নাসরিন আকতার , খৈয়াখালি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন সহকারি প্রধান শিক্ষিক প্রমোতোষ বড়ুয়া, নোয়াপাড়া মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের এক জন শিক্ষক মোঃ ইউনুছ আযাদ , সুলতানপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের এক জন শিক্ষক মোঃ ইলিয়াস এবং গুজরা শ্যামাচরন উচ্চ বিদ্যালয়ের এক জন শিক্ষিকা পিংকি শীল।